ঢাকা ০৬:০১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার কত টাকা পাওয়া গেল

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৯:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪
  • ৩২ বার পড়া হয়েছে

 

 

কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্সে সাড়ে সাত ঘণ্টায় পাঁচ কোটি ১৯ লাখ টাকা পাওয়া গেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুর ৩টা পর্যন্ত এই টাকা গণনা করা হয়েছে।

এদিন সকাল সাড়ে ৭টায় নয়টি লোহার দানবাক্সে পাওয়া রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা গণনা শুরু হয়। গণমাধ্যমে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মহুয়া মমতাজ এ তথ্য জানিয়েছেন।

সাধারণত তিন মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে চার মাস ১০ দিন পর খোলা হয়েছে। মসজিদের দোতালায় টাকা গণনা চলছে। আশা করা যাচ্ছে, অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হবে। টাকা গণনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মহুয়া মমতাজ, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যরা এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ মোট ২২০ জন অংশ নেন।

সর্বশেষ গত বছরের ৯ ডিসেম্বর পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হয়েছিল। তখন রেকর্ড ছয় কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা পাওয়া গিয়েছিল।

এছাড়া, ২০২৩ সালে চারবার খোলা হয় পাগলা মসজিদের দানবাক্স। চারবারে মোট ২১ কোটি ৮৭ লাখ ৮৫ হাজার ১৮১ টাকা পাওয়া যায়। পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা, ডায়মন্ড ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া যায়।

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

ডিবি কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যা বললেন মাওলানা মামুনুল হক

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার কত টাকা পাওয়া গেল

আপডেট সময় : ০৫:৩৯:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

 

 

কিশোরগঞ্জের পাগলা মসজিদের দানবাক্সে সাড়ে সাত ঘণ্টায় পাঁচ কোটি ১৯ লাখ টাকা পাওয়া গেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুর ৩টা পর্যন্ত এই টাকা গণনা করা হয়েছে।

এদিন সকাল সাড়ে ৭টায় নয়টি লোহার দানবাক্সে পাওয়া রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা গণনা শুরু হয়। গণমাধ্যমে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মহুয়া মমতাজ এ তথ্য জানিয়েছেন।

সাধারণত তিন মাস পর পর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে চার মাস ১০ দিন পর খোলা হয়েছে। মসজিদের দোতালায় টাকা গণনা চলছে। আশা করা যাচ্ছে, অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হবে। টাকা গণনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মহুয়া মমতাজ, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যরা এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদ্রাসার শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ মোট ২২০ জন অংশ নেন।

সর্বশেষ গত বছরের ৯ ডিসেম্বর পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা হয়েছিল। তখন রেকর্ড ছয় কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা পাওয়া গিয়েছিল।

এছাড়া, ২০২৩ সালে চারবার খোলা হয় পাগলা মসজিদের দানবাক্স। চারবারে মোট ২১ কোটি ৮৭ লাখ ৮৫ হাজার ১৮১ টাকা পাওয়া যায়। পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা, ডায়মন্ড ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া যায়।