ঢাকা ০৭:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শাহবাগে কোটা আন্দোলনের খবর সংগ্রহের সময় হামলার শিকার সাংবাদিক

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ০২:৫৫:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪
  • ৪৫ বার পড়া হয়েছে

 

 

শাহবাগে কোটাবিরোধী আন্দোলনের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সময় টেলিভিশনের প্রতিবেদক তামিম ও ক্যামেরাম্যান প্রিন্স আরেফিন হামলার শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে সংবাদ মাধ্যম। এতে বলা হয়, আরেফিনের ভিডিও ক্যামেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) সন্ধ্যায় বিকাল পৌনে ৫টার দিকে ঘটনাটি ঘটে। এ হামলার ভিডিও চিত্র সময় টিভির কাছে রয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।

ফুটেজে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীরা হঠাৎ সাংবাদিকদের দিকে তেড়ে আসেন। ‘আবির’ নামে কালো জার্সি ও বাংলাদেশের পতাকা সম্বলিত হেডব্যান্ড দিয়ে চিহ্নিত এক যুবক তামিমকে বারবার আঘাত করেন।

এক পর্যায়ে ওই যুবক অপর এক ব্যক্তির হেলমেট কেড়ে নিয়ে আরও আঘাত করার জন্য তামিমের দিকে এগিয়ে যান।

বিকাল ৪টা থেকে শাহবাগের আশপাশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের উপস্থিতি ছিল লক্ষ্যণীয়। বিকাল ৫টার কিছু আগে ছাত্ররা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শাহবাগের দিকে মিছিল শুরু করেন, কিন্তু প্রথমে পুলিশের ব্যারিকেড দিয়ে তাদের বাধা দেয়, যার ফলে সংক্ষিপ্ত সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।

শেষ পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় ও মেট্রো স্টেশনের নিচের এলাকা দখল করে নিলে পুলিশ পিছু হটতে বাধ্য হয়। কিছু শিক্ষার্থী পুলিশের গাড়িতে উঠে স্লোগান দিতে থাকে।

বিক্ষোভের কারণে শাহবাগ থেকে এলিফ্যান্ট রোড, বাংলামোটর, মৎস্য ভবন ও টিএসসি পর্যন্ত যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।

 

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে গিয়ে গুরুতর আহতদের খোঁজখবর নিলেন প্রধান উপদেষ্টা

শাহবাগে কোটা আন্দোলনের খবর সংগ্রহের সময় হামলার শিকার সাংবাদিক

আপডেট সময় : ০২:৫৫:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুলাই ২০২৪

 

 

শাহবাগে কোটাবিরোধী আন্দোলনের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সময় টেলিভিশনের প্রতিবেদক তামিম ও ক্যামেরাম্যান প্রিন্স আরেফিন হামলার শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে সংবাদ মাধ্যম। এতে বলা হয়, আরেফিনের ভিডিও ক্যামেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) সন্ধ্যায় বিকাল পৌনে ৫টার দিকে ঘটনাটি ঘটে। এ হামলার ভিডিও চিত্র সময় টিভির কাছে রয়েছে বলেও জানানো হয়েছে।

ফুটেজে দেখা যায়, বিক্ষোভকারীরা হঠাৎ সাংবাদিকদের দিকে তেড়ে আসেন। ‘আবির’ নামে কালো জার্সি ও বাংলাদেশের পতাকা সম্বলিত হেডব্যান্ড দিয়ে চিহ্নিত এক যুবক তামিমকে বারবার আঘাত করেন।

এক পর্যায়ে ওই যুবক অপর এক ব্যক্তির হেলমেট কেড়ে নিয়ে আরও আঘাত করার জন্য তামিমের দিকে এগিয়ে যান।

বিকাল ৪টা থেকে শাহবাগের আশপাশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের উপস্থিতি ছিল লক্ষ্যণীয়। বিকাল ৫টার কিছু আগে ছাত্ররা বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শাহবাগের দিকে মিছিল শুরু করেন, কিন্তু প্রথমে পুলিশের ব্যারিকেড দিয়ে তাদের বাধা দেয়, যার ফলে সংক্ষিপ্ত সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।

শেষ পর্যন্ত বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে শাহবাগ মোড় ও মেট্রো স্টেশনের নিচের এলাকা দখল করে নিলে পুলিশ পিছু হটতে বাধ্য হয়। কিছু শিক্ষার্থী পুলিশের গাড়িতে উঠে স্লোগান দিতে থাকে।

বিক্ষোভের কারণে শাহবাগ থেকে এলিফ্যান্ট রোড, বাংলামোটর, মৎস্য ভবন ও টিএসসি পর্যন্ত যান চলাচল সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।