ঢাকা ০১:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৭ দিনের মধ্যে মেট্রোরেল চালু হবে

  • বার্তা কক্ষ
  • আপডেট সময় : ১২:১৮:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪
  • ৪৮ বার পড়া হয়েছে

 

মেট্রোরেল চালু হতে সর্বোচ্চ সাত দিন সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাইজুল কবির খান।

রবিবার সচিবলয়ে প্রথম সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে এসে কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচিত সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ব্যাপারে হয়তো নতুন অগ্রাধিকার হবে। যেন সব কিছু ঢাকায় না হয় অবহেলিত জায়গায়ও উন্নয়ন হয়।

তিনি বলেন, প্রতিটি কাজ বা প্রকল্পে ব্যয় সংকোচন করতে হবে। এ ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়েছি। সড়ক ও জনপথের যেসব প্রতিষ্ঠানে অগ্নি সংযোগ বা ভাঙচুর হয়েছে সেগুলো সংস্কার হচ্ছে। আগের মতো সিঙ্গেল সোর্স প্রকিউরমেন্ট হবে না।

তিনি বলেন, চেনামুখ দেখে টেন্ডার হবে না। ঢাকার প্রধান সড়কগুলোতে গাড়ি থামার জায়গা নেই। সেগুলো করতে বলেছি। যেখানে সেখানে গাড়ি থামাতে দেওয়া হবে না।

উপদেষ্টা বলেন, শুধু ঢাকা বা বড় শহরে উন্নয়ন হবে তা নয়। যেসব জায়গায় মানুষের চলাচল বেশি, সেসব স্থানে উন্নয়ন হবে। বাংলাদেশে সড়ক নির্মাণ ব্যয় পৃথিবীর সর্বোচ্চ- এই অপবাদ ঘুচাতে হবে। একই ঠিকাদার সব কাজ করবে সেটা হবে না। যারা ভালো করবে তাদের কাজ দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, ‘বিআরটিএর অনিয়মের আমি নিজেও ভুক্তভোগী। আমার ড্রাইভার লাইসেন্স নিতে ৭ দিন ছুটি নেয়। একটা ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে কতদিন সময় লাগে? এ বিষয়ে যাতে আর হয়রানি না হয় দেখতে হবে।’

ট্যাগস :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সালথায় বিএনপির ব্যানারে আওয়ামী লীগ নেতাদের হিড়িক

৭ দিনের মধ্যে মেট্রোরেল চালু হবে

আপডেট সময় : ১২:১৮:৩৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪

 

মেট্রোরেল চালু হতে সর্বোচ্চ সাত দিন সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাইজুল কবির খান।

রবিবার সচিবলয়ে প্রথম সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ে এসে কর্মকর্তাদের সঙ্গে পরিচিত সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ব্যাপারে হয়তো নতুন অগ্রাধিকার হবে। যেন সব কিছু ঢাকায় না হয় অবহেলিত জায়গায়ও উন্নয়ন হয়।

তিনি বলেন, প্রতিটি কাজ বা প্রকল্পে ব্যয় সংকোচন করতে হবে। এ ব্যাপারে নির্দেশনা দিয়েছি। সড়ক ও জনপথের যেসব প্রতিষ্ঠানে অগ্নি সংযোগ বা ভাঙচুর হয়েছে সেগুলো সংস্কার হচ্ছে। আগের মতো সিঙ্গেল সোর্স প্রকিউরমেন্ট হবে না।

তিনি বলেন, চেনামুখ দেখে টেন্ডার হবে না। ঢাকার প্রধান সড়কগুলোতে গাড়ি থামার জায়গা নেই। সেগুলো করতে বলেছি। যেখানে সেখানে গাড়ি থামাতে দেওয়া হবে না।

উপদেষ্টা বলেন, শুধু ঢাকা বা বড় শহরে উন্নয়ন হবে তা নয়। যেসব জায়গায় মানুষের চলাচল বেশি, সেসব স্থানে উন্নয়ন হবে। বাংলাদেশে সড়ক নির্মাণ ব্যয় পৃথিবীর সর্বোচ্চ- এই অপবাদ ঘুচাতে হবে। একই ঠিকাদার সব কাজ করবে সেটা হবে না। যারা ভালো করবে তাদের কাজ দেওয়া হবে।

তিনি বলেন, ‘বিআরটিএর অনিয়মের আমি নিজেও ভুক্তভোগী। আমার ড্রাইভার লাইসেন্স নিতে ৭ দিন ছুটি নেয়। একটা ড্রাইভিং লাইসেন্স নিতে কতদিন সময় লাগে? এ বিষয়ে যাতে আর হয়রানি না হয় দেখতে হবে।’