জাতীয় প্রেসক্লাবে বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য তুলে ধরেন সংগঠনের নেতারা। নিজেদের বৈধ কমিটির নেতা দাবি করে তারা বলেন, সাংগঠনিক ও আইনিভাবে- ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করা হবে।
লিখিত বক্স্বাতধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের কেন্দ্রীয় সম্মেলন গত ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ সালে, সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি জনাব হামিদুল আলমের নির্দেশনায় গঠনতন্ত্রকে সমুন্নত রেখে অত্যন্ত জাকজমক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদ এর ৩য় দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন আয়োজন করা হয়। সেখানে জনাব মোহাম্মদ আককাছ আলী আকাশকে (সভাপতি) ও জনাব আশরাফ উল আলম ব্যাকুলকে (সাধারণ সম্পাদক) নির্বাচিত করা হয় এবং বিষয়টি বাংলাদেশের প্রথমসারির প্রায় সকল গণমাধ্যমে ব্যাপকভাবে প্রচার হয়।
পরিতাপের বিষয় হলো, স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের গঠনতন্ত্রের ধারা-২০, ধারা-২০ এর (গ), ধারা-২৫ এর উপধারা (ক), ধারা-২৬, ধারা-২৭ অমান্য, স্বেচ্ছাচারীতা,স্বজনপ্রীতি ও আঞ্চলিকতার কারণে সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ বেশ কয়েকজনকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়। বহিষ্কৃত সাবেক নেতারা ব্যক্তিস্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্য নিয়ে বিশৃঙ্খলা তৈরির লক্ষে অবৈধভাবে আগামী ২৪/০৫/২০২৪ তারিখ, সম্মেলন আয়োজনের নামে স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদের সুনাম নষ্ট করার অপপ্রচেষ্টা চালাচ্ছে।স্বাধীনতা ব্যাংকার্স পরিষদ এর বর্তমান কমিটি সকল ধরনের ষড়যন্ত্র সাংগঠনিক ভাবে মোকাবেলার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। যা মতিঝিল পাড়ায় সাধারণ ব্যাংকারদের মাঝে ভীষণ উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার সৃষ্টি করেছে।ইতিমধ্যে আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নিকট আশু পদক্ষেপ নেয়ার জন্য আবেদনপত্র সাংগঠনিক ভাবে জমা দিয়েছি।
এমতাবস্থায়, প্রিয় সাংবাদিক ভাইয়েদের কাছে বিনীত অনুরোধ সভাপতি জনাব মোহাম্মদ আককাছ আলী আকাশ ও সাধারণ সম্পাদক আশরাফ উল আলম ব্যাকুলের স্বাক্ষর ব্যতিরেক কোন সংবাদ পরিবেশন না করার জন্য আপনাদের কাছে বিনীত অনুরোধ করছি’।